সিনেমায় শাকিব-অপু জুটি ভেঙেছে আগেই। এবার সংসারও ভেঙে গেলো তাদের। এক বছরেরও বেশি ধরে শাকিব-অপুকে দেখা যায়নি কোনো সিনেমায়।
এবার অপুকে ডিভোর্স দিয়ে সংসারও ভেঙে দিলেন শাকিব।বিবাহ বিচ্ছেদের কাগজে গত ২২ নভেম্বর সাক্ষর করেন শাকিব খান। ডিভোর্সের আবেদনে কী লিখেছেন শাকিব। এ নিয়ে অনেকেরই রয়েছে আগ্রহ। এই চিত্রনায়কের সাক্ষরসহ ডিভোর্স আবেদনপত্রটির একটি কপি আরটিভি অনলাইনের কাছে এসেছে।সেখানে লেখা রয়েছে, ‘আমি শাকিব খান রানা, মো. আব্দুর রব এবং রেজিয়া বেগমের ছেলে। গ্রাম ও পোস্ট অফিস: রাঘদি, পুলিশ স্টেশন: মুকসুদপুর, গোপালগঞ্জ-এর স্থায়ী বাসিন্দা। অপু ইসলাম খান ওরফে অপু বিশ্বাসকে, উপন্দ্রনাথ বিশ্বাস এবং শেফালি বিশ্বাসের মেয়ে। গোপাল দেবদাস লেন, বগুড়া সদর, বগুড়া-৫৮০০ এর স্থায়ী বাসিন্দা, ১৬/০৩/২০০৮ সালে মুসলিম শরিয়া মোতাবেক বিয়ে করেছি।কিন্তু বিয়ের এই সম্পর্ক চালিয়ে যাওয়া সম্ভব না। অতএব বিনীত নিবেদন এই যে, আমি শাকিব খান রানা, অপু ইসলাম খানকে ২২ নভেম্বর, ২০১৭-তে উপস্থিত সাক্ষীর সামনে তালাক শব্দটি উচ্চারণ করে তার সঙ্গে সকল বৈবাহিক সম্পর্কচ্ছেদ করলাম।’বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদনে সাক্ষী হিসেবে সাক্ষর করেছেন মোহাম্মাদ আলী ও আতাউর রহমান।শাকিব খানের আইনজীবী শেখ সিরাজুল ইসলাম জানান, গত ২২ নভেম্বর শাকিব খান তার চেম্বারে গিয়ে বিবাহ বিচ্ছেদের কাগজে সাক্ষর করেন। শাকিবের পক্ষ থেকে ওই দিনই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন মেয়রের কার্যালয়, অপু বিশ্বাসের ঢাকার নিকেতনের বাসা এবং বগুড়ার ঠিকানায় ওই তালাকের নোটিশ পাঠানো হয়।এই তালাক কার্যকর হবে নোটিশ পাঠানোর তারিখ থেকে তিন মাস পর। বিয়ের দেনমোহর বাবদ সাত লাখ টাকা অপুকে পরিশোধ করবেন শাকিব। এ ছাড়া তিনি একমাত্র সন্তান আব্রাম খান জয়ের ভরণপোষণের যাবতীয় খরচসহ দায়দায়িত্ব নিজে বহন করবেন।তবে অপু বিশ্বাস দাবি করেছেন দেনমোহর সাত লাখ টাকা নয়। এই অভিনেত্রী বলেন, আমাদের বিয়ের কাবিননামায় টাকার অংক(দেনমোহর বাবদ) উল্লেখ আছে ১ কোটি ৭ লাখ।বিবাহবিচ্ছেদের চিঠির বিষয়টি গণমাধ্যমের কাছে স্বীকার করেছেন শাকিব খান। তিনি বলেন, আমি সাক্ষর করে দিয়েছি। এখন আমার আইনজীবী বাকিটুকু সম্পন্ন করবেন। ভারতের হায়দরাবাদের রামুজি ফিল্ম সিটিতে রাশেদ রাহা পরিচালিত ‘নোলক’ ছবির শুটিং করছেন শাকিব।২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল শাকিব খান ও অপু বিশ্বাসের বিয়ে হয়। প্রায় ৯ বছর গোপন থাকার পর টেলিভিশন লাইভে এসে বিয়ে ও সন্তানের খবর জানান অপু বিশ্বাস।
এবার অপুকে ডিভোর্স দিয়ে সংসারও ভেঙে দিলেন শাকিব।বিবাহ বিচ্ছেদের কাগজে গত ২২ নভেম্বর সাক্ষর করেন শাকিব খান। ডিভোর্সের আবেদনে কী লিখেছেন শাকিব। এ নিয়ে অনেকেরই রয়েছে আগ্রহ। এই চিত্রনায়কের সাক্ষরসহ ডিভোর্স আবেদনপত্রটির একটি কপি আরটিভি অনলাইনের কাছে এসেছে।সেখানে লেখা রয়েছে, ‘আমি শাকিব খান রানা, মো. আব্দুর রব এবং রেজিয়া বেগমের ছেলে। গ্রাম ও পোস্ট অফিস: রাঘদি, পুলিশ স্টেশন: মুকসুদপুর, গোপালগঞ্জ-এর স্থায়ী বাসিন্দা। অপু ইসলাম খান ওরফে অপু বিশ্বাসকে, উপন্দ্রনাথ বিশ্বাস এবং শেফালি বিশ্বাসের মেয়ে। গোপাল দেবদাস লেন, বগুড়া সদর, বগুড়া-৫৮০০ এর স্থায়ী বাসিন্দা, ১৬/০৩/২০০৮ সালে মুসলিম শরিয়া মোতাবেক বিয়ে করেছি।কিন্তু বিয়ের এই সম্পর্ক চালিয়ে যাওয়া সম্ভব না। অতএব বিনীত নিবেদন এই যে, আমি শাকিব খান রানা, অপু ইসলাম খানকে ২২ নভেম্বর, ২০১৭-তে উপস্থিত সাক্ষীর সামনে তালাক শব্দটি উচ্চারণ করে তার সঙ্গে সকল বৈবাহিক সম্পর্কচ্ছেদ করলাম।’বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদনে সাক্ষী হিসেবে সাক্ষর করেছেন মোহাম্মাদ আলী ও আতাউর রহমান।শাকিব খানের আইনজীবী শেখ সিরাজুল ইসলাম জানান, গত ২২ নভেম্বর শাকিব খান তার চেম্বারে গিয়ে বিবাহ বিচ্ছেদের কাগজে সাক্ষর করেন। শাকিবের পক্ষ থেকে ওই দিনই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন মেয়রের কার্যালয়, অপু বিশ্বাসের ঢাকার নিকেতনের বাসা এবং বগুড়ার ঠিকানায় ওই তালাকের নোটিশ পাঠানো হয়।এই তালাক কার্যকর হবে নোটিশ পাঠানোর তারিখ থেকে তিন মাস পর। বিয়ের দেনমোহর বাবদ সাত লাখ টাকা অপুকে পরিশোধ করবেন শাকিব। এ ছাড়া তিনি একমাত্র সন্তান আব্রাম খান জয়ের ভরণপোষণের যাবতীয় খরচসহ দায়দায়িত্ব নিজে বহন করবেন।তবে অপু বিশ্বাস দাবি করেছেন দেনমোহর সাত লাখ টাকা নয়। এই অভিনেত্রী বলেন, আমাদের বিয়ের কাবিননামায় টাকার অংক(দেনমোহর বাবদ) উল্লেখ আছে ১ কোটি ৭ লাখ।বিবাহবিচ্ছেদের চিঠির বিষয়টি গণমাধ্যমের কাছে স্বীকার করেছেন শাকিব খান। তিনি বলেন, আমি সাক্ষর করে দিয়েছি। এখন আমার আইনজীবী বাকিটুকু সম্পন্ন করবেন। ভারতের হায়দরাবাদের রামুজি ফিল্ম সিটিতে রাশেদ রাহা পরিচালিত ‘নোলক’ ছবির শুটিং করছেন শাকিব।২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল শাকিব খান ও অপু বিশ্বাসের বিয়ে হয়। প্রায় ৯ বছর গোপন থাকার পর টেলিভিশন লাইভে এসে বিয়ে ও সন্তানের খবর জানান অপু বিশ্বাস।
valo
উত্তরমুছুন