শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৭

ঘিওরে ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে সদস্যদের অনাস্থা



ঘিওরে ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে সদস্যদের অনাস্থা

ঘিওর (মানিকগঞ্জ) সংবাদদাতা

মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার নালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের বিশ্বাসের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগে অনাস্থা প্রস্তাব তুলেছেন ইউপি সদস্যরা।
দীর্ঘদিন ধরে অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা ও সদস্যদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করার অভিযোগ এনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে অনাস্থা প্রস্তাবসহ চেয়ারম্যান পদ শূন্য ঘোষণার আবেদন করেছেন ইউপি সদস্যরা।অভিযোগের অনুলিপি মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক, স্থানীয় সরকার বিভাগ ঢাকা, কমিশনার ঢাকা বিভাগ, উপ-পরিচালক, স্থানীয় সরকার, মানিকগঞ্জসহ বিভিন্ন দফতরে পাঠানো হয়। একজন ছাড়া নালী ইউনিয়ন পরিষদের সকল সদস্য একমত পোষণ করে এ অভিযোগপত্রে স্বাক্ষর করেন।
অভিযোগে প্রকাশ, কাদের বিশ্বাস ইউপির পরপর দুইবার নির্বাচিত চেয়ারম্যান। তিনি স্থানীয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। ক্ষমতা গ্রহণ করার পর থেকে একতরফাভাবে ইউপি সদস্যদের মতামতের কোনো তোয়াক্কা না করে স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে সব ধরনের দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে সম্পূর্ণরূপে আইনকানুন বহির্ভূতভাবে পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন। এতে জনগণ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামীমা খন্দকার বুধবার স্থানীয় সাংবাদিকদের জানান, ‘নালী ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ এনে ওই সদস্যরা অনাস্থা প্রস্তাব দিয়েছেন। একই সঙ্গে তাকে অপসারণের জন্য আমার কাছে আবেদন করা হয়। বিষয়টি গুরুত্বের সাথে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
তিনি আরো জানান, তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে বিষয়টি তদন্তের জন্য উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডা: মো: হাবিবুল ইসলামের নিকট দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। কমিটির চূড়ান্ত রিপোর্ট পেলে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ইউপি সদস্যরা জানান, নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে চেয়ারম্যান কাদের বিশ্বাস একক সিদ্ধান্তে পরিষদের সব কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। পরিষদের সব উন্নয়ন প্রকল্প একক সিদ্ধান্তে বাস্তবায়ন করেছেন চেয়ারম্যান। শুধু উন্নয়ন প্রকল্পই নয়, পরিষদের কোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সদস্যদের মতামত নেয়া হয় না। এছাড়াও তিনি প্রতিনিয়ত সদস্যদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে আসছেন।
অনাস্থার বিষয়ে নালী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের বিশ্বাসের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, ‘আমার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ সঠিক নয়। সবগুলো অভিযোগই মিথ্যা এবং সাজানো। তবে বিষয়টি নিয়ে আপস-মীমাংসার আলোচনা চলছে।

মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১৭

ডিভোর্সের আবেদনে কী লিখেছেন শাকিব?

সিনেমায় শাকিব-অপু জুটি ভেঙেছে আগেই। এবার সংসারও ভেঙে গেলো তাদের। এক বছরেরও বেশি ধরে শাকিব-অপুকে দেখা যায়নি কোনো সিনেমায়।
এবার অপুকে ডিভোর্স দিয়ে সংসারও ভেঙে দিলেন শাকিব।বিবাহ বিচ্ছেদের কাগজে গত ২২ নভেম্বর সাক্ষর করেন শাকিব খান। ডিভোর্সের আবেদনে কী লিখেছেন শাকিব। এ নিয়ে অনেকেরই রয়েছে আগ্রহ। এই চিত্রনায়কের সাক্ষরসহ ডিভোর্স আবেদনপত্রটির একটি কপি আরটিভি অনলাইনের কাছে এসেছে।সেখানে লেখা রয়েছে, ‘আমি শাকিব খান রানা, মো. আব্দুর রব এবং রেজিয়া বেগমের ছেলে। গ্রাম ও পোস্ট অফিস: রাঘদি, পুলিশ স্টেশন: মুকসুদপুর, গোপালগঞ্জ-এর স্থায়ী বাসিন্দা। অপু ইসলাম খান ওরফে অপু বিশ্বাসকে, উপন্দ্রনাথ বিশ্বাস এবং শেফালি বিশ্বাসের মেয়ে। গোপাল দেবদাস লেন, বগুড়া সদর, বগুড়া-৫৮০০ এর স্থায়ী বাসিন্দা, ১৬/০৩/২০০৮ সালে মুসলিম শরিয়া মোতাবেক বিয়ে করেছি।কিন্তু বিয়ের এই সম্পর্ক চালিয়ে যাওয়া সম্ভব না। অতএব বিনীত নিবেদন এই যে, আমি শাকিব খান রানা, অপু ইসলাম খানকে ২২ নভেম্বর, ২০১৭-তে উপস্থিত সাক্ষীর সামনে তালাক শব্দটি উচ্চারণ করে তার সঙ্গে সকল বৈবাহিক সম্পর্কচ্ছেদ করলাম।’বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদনে সাক্ষী হিসেবে সাক্ষর করেছেন মোহাম্মাদ আলী ও আতাউর রহমান।শাকিব খানের আইনজীবী শেখ সিরাজুল ইসলাম জানান, গত ২২ নভেম্বর শাকিব খান তার চেম্বারে গিয়ে বিবাহ বিচ্ছেদের কাগজে সাক্ষর করেন। শাকিবের পক্ষ থেকে ওই দিনই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন মেয়রের কার্যালয়, অপু বিশ্বাসের ঢাকার নিকেতনের বাসা এবং বগুড়ার ঠিকানায় ওই তালাকের নোটিশ পাঠানো হয়।এই তালাক কার্যকর হবে নোটিশ পাঠানোর তারিখ থেকে তিন মাস পর। বিয়ের দেনমোহর বাবদ সাত লাখ টাকা অপুকে পরিশোধ করবেন শাকিব। এ ছাড়া তিনি একমাত্র সন্তান আব্রাম খান জয়ের ভরণপোষণের যাবতীয় খরচসহ দায়দায়িত্ব নিজে বহন করবেন।তবে অপু বিশ্বাস দাবি করেছেন দেনমোহর সাত লাখ টাকা নয়। এই অভিনেত্রী বলেন, আমাদের বিয়ের কাবিননামায় টাকার অংক(দেনমোহর বাবদ) উল্লেখ আছে ১ কোটি ৭ লাখ।বিবাহবিচ্ছেদের চিঠির বিষয়টি গণমাধ্যমের কাছে স্বীকার করেছেন শাকিব খান। তিনি বলেন, আমি সাক্ষর করে দিয়েছি। এখন আমার আইনজীবী বাকিটুকু সম্পন্ন করবেন। ভারতের হায়দরাবাদের রামুজি ফিল্ম সিটিতে রাশেদ রাহা পরিচালিত ‘নোলক’ ছবির শুটিং করছেন শাকিব।২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল শাকিব খান ও অপু বিশ্বাসের বিয়ে হয়।  প্রায় ৯ বছর গোপন থাকার পর টেলিভিশন লাইভে এসে বিয়ে ও সন্তানের খবর জানান অপু বিশ্বাস।

কাবিনের টাকা নিয়ে একী বললেন অপু বিশ্বাস? কোটি টাকার প্রশ্ন

শাকিব খানের পাঠানো
ডিভোর্স নোটিস এখনো হাতে না পেলেও অপু বিশ্বাস আজ দুপুরে মানবজমিনকে বলেন, ডিভোর্স নোটিসটি পাবার পরে আমি একজন আইনজীবির পরামর্শ নিয়ে একটি সংবাদ সম্মেলন করব। সেখানে সাংবাদিকদের নিজের কিছু কথা জানাতে চাই।এদিকে শাকিব-অপুর বিয়ের কাবিনে দেনমোহর বাবদ শুধু ৭ লাখ টাকা উল্লেখ থাকলেও অপু বলেন, আমাদের বিয়ের কাবিননামায় টাকার অংক(দেনমোহর বাবদ) উল্লেখ আছে ১ কোটি ৭ লাখ। এটাকে কেউ যেন বিভ্রান্ত না করে।সবশেষে অপু বলেন, শাকিব এভাবে ডিভোর্স নোটিস বাসাতে পাঠিয়ে জলঘোলা না করে নিজে সুন্দরভাবে আমার সঙ্গে কথা বলে সংবাদ সম্মেলন করে সবাইকে জানিয়ে দিতে পারত। প্রসঙ্গত, শাকিব খানের পক্ষে আইনজীবী শেখ সিরাজুল ইসলামের অফিস থেকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন মেয়র কার্যালয়, অপু বিশ্বাসের ঢাকার নিকেতনের বাসা এবং বগুড়ার ঠিকানায় ডিভোর্সের নোটিস পাঠানো হয়েছে।

সোমবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০১৭

খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না অপু বিশ্বাসকে

অপু বিশ্বাস-শাকিব খানের ডিভোর্সের বিষয়টি নিয়ে সবিস্তারে জানতে সাংবাদিকেরা ভিড় করেছেন অপু বিশ্বাসের বাসার সামনে। অপুকে ফোনে পাওয়া যাচ্ছে না। এজন্য গণমাধ্যম তার বক্তব্য নিতে পারছে না।এদিকে, শাকিব খান ডিভোর্সের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন গত ৩০ নভেম্বর ডিভোর্সের চিঠিটি পাঠানো হয়েছে। কিন্তু অপু বিশ্বাস চিঠিটি গ্রহণ করেননি বলে জানা গেছে। এমনকী বাসার দারয়ানও চিঠি গ্রহণ করতে সম্মত নন।সোমবার বিকেলে অপু বিশ্বাসের নিকট ডিভোর্সের চিঠি পাঠানো হয়েছে- এমন খবর প্রকাশ হওয়ার পর থেকেই গণমাধ্যমকর্মীরা অপুর বাসার সামনে ভিড় করছেন।তবে বাসায় অপু নেই বলে জানিয়েছেন দারোয়ান মিলন মিয়া। তিনি বলেন, আমার ডিউটি দুপুর দুইটা থেকে ছিল। আমি আসার পর থেকে উনাকে দেখি নি। তবে সাংবাদিক ভাইয়েরা আসার পর খবর নিয়েছি তিনি সকালে বেরিয়ে গেছেন।

রবিবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৭

Chairman আব্দুল কাদেরের প্রত্যাহার চাই

Chairman আব্দুল কাদেরের প্রত্যাহার চাই"
                (নালী ইউ:পি:,ঘিওর,মানিকগঞ্জ) 


সমগ্র বাংলাদেশে উন্নয়নের জোয়ার এবং তার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে যখন "বাংলাদেশের স্রষ্টা  জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের সুযোগ্য কণ্যা মানবতার মা,দেশ রত্ন শেখ হাসিনা অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তখন তারই দেশে স্থানীয় /তৃনমূল পর্যায়ের কিছু দুর্নীতিবাজ জনপ্রতিনিধি সেই ধারাকে মারাত্মকভাবে ব্যাহত করছে যাদের মধ্যে একজন হচ্ছেন নালী ইউনিয়ন  পরিষদের" Chairman আব্দুল কাদের বিশ্বাস যাকে আমরা একাধারে দুর্নীতিবাজ, মানবিকতাহীন,দেশ-প্রেম বর্জিত,ব্যার্থ অযোগ্য জনপ্রতিনিধি বলতে পারি।
বন্যার তীব্রতায় ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তিদের মুখের খাবার নিশ্চিত  করতে সরকার যখন চাউল,ডাল সহ বিভিন্ন ত্রাণ সামগ্রী প্রদান করেন তখন Chairman আব্দুল কাদের বিশ্বাস সেই সম্পূর্ণ ত্রাণ নামে -বেনামে আত্নসাৎ করেন, যার ফলে অনেক মানুষ অনাহারে কষ্ট করে। গ্রামবাসীর পানির সমস্যা সমাধান এবং পানি বাহিত রোগ নির্মূলে নলকূপের জন্য সরকার যখন অর্থ প্রদান করেন,তখন নামমাত্র কিছু নলকূপ বানিয়ে বাকি সিংভাগ টাকা Chairman আ: কাদের আত্নসাৎ করেন এবং ইউ:পি: এর বাকী সদস্য গণ/জনপ্রতিনিধিরা এই বিষয়ে প্রতিবাদ করতে গেলে তিনি তাদের সাথে খারাপ ও অসভ্য আচরন করেন এবং তিনি সকলের সাথে অত্যন্ত অশ্লীল ভাষা প্রয়োগ করেন।জানা অজানা আরো অনেক অনিয়ম,অনৈতিক কাজ প্রতিনিয়ত করে যাচ্ছেন, এই রকম একজন নীতিহীন, দেশপ্রেমহীন,দূর্নীতিবাজ ব্যক্তি দ্বারা কখনোই এলাকার উন্নয়ন সম্ভব নয়।আমাদের বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার পথে বিরাট বাধাস্বরূপ। চেয়ারম্যানের কারনে তৃণমূল সকল জনপ্রতিনিধির উপর  থেকেই গ্রামবাসীর আস্থা উঠে যাচ্ছে, তাই দেশ ও তৃণমূল/স্থানীয় উন্নয়নের স্বার্থে আমরা আ: কাদেরের মত একজন অসৎ, বিবেক বর্জিত, নীতিহীন Chairman এর দ্রুত পদত্যাগ দাবি করছি। যথাযথ সকল সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এবং তার বিরুদ্ধে আশু ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি।
    (  আমরা নালী ইউনিয়ন পরিষদের সাধারন জনগণ)

শনিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০১৭

১৯ বছর বয়সী অ্যাঞ্জেলিনা জোলি পাগল মেয়েটির নাম সাহার তাবার।

১৯ বছর বয়সী অ্যাঞ্জেলিনা জোলি পাগল মেয়েটির নাম সাহার তাবার। 
সে ইরানের তেহরান শহরে বসবাসকারী। নিজের সুন্দর চেহারাটিকে প্রিয় তারকা অ্যাঞ্জেলিনা জোলির মত করাই যেন তার জীবনের মূল লক্ষ্য। 
শুধু তাই নয় জীবনের যে কোনো কিছুর মূল্যেই সে নিজেকে জোলির মতো অনুকরণীয় করে তুলবে, এমনই এক আজগুবি চিন্তা চেপে বসেছিল এই ছোট্ট কিশোরীটির মাথায়।

‘টম রাইডার’ খ্যাত হলিউড অভিনেত্রী অ্যাঞ্জেলিনা জোলির প্রায় অন্ধভক্ত রয়েছে পুরো বিশ্বজুড়েই। 
তাই বলে এমন অস্বাভাবিক অন্ধভক্ত! সাহার মতো এমন মেয়ে এর আগে কখনো দেখা যায়নি। 
একেবারে ঠিক জোলির মতো নিজের চেহারা তৈরি করার জন্য ঐ কিশোরী ক্রমান্বয়ে ৫০টি সার্জারি করিয়ে মাথা থেকে সেই আজগুবি চিন্তাকে নামালো সাহার তাবার।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে এত সব সার্জারি করানোর পর ছোট্ট সাহারকে দেখতে অনেকটা রূপকথার ডাইনীর মতো দেখাচ্ছে। তবে এতে তার কোনো আফসোস নেই। 
৪ ফুট ৮ ইঞ্চির উচ্চতার সাহারা রীতিমত ডায়েট করে নিজের ওজন ৪০ কেজিতেই সীমাবদ্ধ রাখছেন। আর প্রতিদিন ঐ অদ্ভুত নতুন জোলি রুপী চেহারার ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়া প্রকাশ করছেন তিনি। 
সাহার তাবার ফেসবুকে এখন ফলোয়ার সংখ্যা প্রায় তিন লক্ষ আট হাজার জন ছাড়িয়ে গেছে!! 😒😒
সোশ্যাল মিডিয়া সাহার নতুন জোলি রুপী চেহারার ছবি নিয়ে চলছে তুমুল ঝড়, অনেকেই তাকে হলিউডের হরর চলচ্চিত্র ‘জম্বি’ এর সঙ্গে তুলনা করছেন, কেউ কেউ আবার মমি কিংবা জিন্দা লাশের সঙ্গেও তুলনা করছেন।
#Collected

অবসরে যেতে চান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

আপনারা কি চান আমাদের প্রান আমাদের প্রানের নেত্রী ১৬কোটি  মানুষের নয়নমণি অবসরে যান??????????????.?.....আরেকটি নির্বাচনের পর অবসরে যেতে চান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঘনিষ্ঠদের তিনি বলেছেন, ‘২০১৮ এর পর আর নির্বাচন করতে চান না।’ অবসর নিয়ে তিনি ঢাকায় নয় থাকতে চান টুঙ্গিপাড়ায়। সেখানে পৈতৃক ভিটায় বাড়িও বানিয়েছেন।
ঘনিষ্ঠদের বলেছেন, ‘আল্লাহ যদি তৌফিক দেন আরেকবার দেশ পরিচালনা করার, তাহলেই শেষ।’ এর মধ্যে বাংলাদেশ একটা মর্যাদার জায়গায় যাবে বলেই বিশ্বাস কর্মঠ এই প্রধানমন্ত্রীর। ২০১৮ এর নির্বাচনে যে দল ক্ষমতায় আসবে তারাই ২০২০ সালে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী পালন করবে। একই দল ২০২১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি পালন করবে।
শেখ হাসিনা এখন প্রতিটি ঘরোয়া আলোচনাতেই এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন। তিনি সবাইকে মনে করিয়ে দিচ্ছেন, কেন আগামী নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ। কেন এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জয়টা জরুরি। ২০২১ সালের মধ্যেই বাংলাদেশ মধ্য আয়ের দেশের তালিকায় প্রবেশ করবে বলে আশাবাদ প্রধানমন্ত্রীর। ঘরোয়া আলোচনায় বলেছেন, ‘জাতির পিতার অসমাপ্ত কাজটা প্রায় সমাপ্ত করতে পেরেছি। আমার দায়িত্ব শেষ। নতুন প্রজন্মের হাতে দায়িত্ব তুলে দিবো। গ্রামে গিয়ে অবসর কাটাবো।`
২০২৩ সালে প্রধানমন্ত্রীর বয়স হবে ৭৬ বছর। ৭৬ এ বহুদেশে সরকার বা রাষ্ট্রপ্রধান রয়েছেন। একটু তাড়াতাড়ি হয়ে গেল না? ‘কোথায় তাড়াতাড়ি? ৮১ সাল থেকে আওয়ামী লীগের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছি। ৩৬ বছর দলের সভাপতি আর কত?’ এভাবেই জবাব দেন।
একটা কথা সবসময়ই বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘ক্ষমতার লোভ আমার নেই। প্রধানমন্ত্রী হবার শখও আমার ছিল না। দেশ পরিচালনার দায়িত্বও নিয়েছি শুধু জাতির পিতার স্বপ্ন পূরণের জন্য। জাতির পিতা চেয়েছিলেন এদেশের মানুষ সুখে থাকুক। দুবেলা পেট পুরে খাক। আমরা দেশটাকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার কাছাকাছি নিয়ে গেছি। বিশ্বে আজ মর্যাদার আসনে বাংলাদেশ।’ বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করেছেন, বাংলাদেশকে আত্মনির্ভরশীল করেছেন। এখন দারিদ্র মুক্তির দারপ্রান্তে বাংলাদেশ। প্রায়ই ঘনিষ্ঠদের বলেন, ‘আল্লাহ বোধ হয় এজন্যই আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছিলেন।’
আগেও অবসরের কথা বলেছেন। প্রতিবার দলের কাউন্সিলে অবসরের ইচ্ছা জানান। কিন্ত কর্মীদের প্রবল আবেগের কাছে পরাস্ত হন। ‘কর্মীরাই আমার 
????????